1. jmmasud24@gmail.com : ablogin :
  2. abmnewws5@gmail.com : Akbar Hussain : Akbar Hussain
  3. shahinbangla71@gmail.com : Mohammed Shahin : Mohammed Shahin
  4. jmitsolution24@gmail.com : support :
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৫১ অপরাহ্ন

পোল্যান্ডকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্স

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৪২৭ Views

বিশ্বচ্যাম্পিয়নের মতোই খেলল ফ্রান্স। খেলার শুরু থেকেই একের পর এক আক্রমণ। প্রথমার্ধে অলিভিয়ের জিহু ও দ্বিতীয়ার্ধে কিলিয়ান এমবাপের জোড়া গোলে পোল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠল ফ্রান্স।

খেলার শুরুর ১৩ মিনিটের মাথায় পোল্যান্ডের গোল প্রথম আক্রমণ করে ফ্রান্স। বক্সের বাইরে থেকে টান পায়ের জোরালো শটে শেজনিকে বিপদে ফেলে দিয়েছিলেন তিনি। ঘুসি মেরে বল বাইরে বার করে দেন শেজনি। চার মিনিট পরে এ বার দেম্বেলের শট আটকে দেন পোল্যান্ডের গোলরক্ষক। ২০ মিনিটের মাথায় আবার ফরাসি আক্রমণ। এ বার গ্রিজম্যানের শট বাঁচান শেজনি।

মাঝে মাঝে আক্রমণে উঠছিল পোল্যান্ড। কিন্তু গোলের মুখ খুলতে পারছিল না তারা। তার মধ্যেই ২৯ মিনিটের মাথায় এগিয়ে যাওয়ার দুরন্ত সুযোগ পায় ফ্রান্স। প্রতি-আক্রমণে গ্রিজম্যানের কাছ থেকে বল পান দেম্বেলে। বক্সের ভিতরে থাকা জিহুকে লক্ষ্য করে বল বাড়ান তিনি। কিন্তু গোল করতে ব্যর্থ হন ফ্রান্সের স্ট্রাইকার।

৩৮ মিনিটের মাথায় সুযোগ পায় পোল্যান্ড। জিয়েলিনস্কির জোরালো শট বাঁচান ফরাসি গোলরক্ষক হুগো লরিস। ফিরতি বলে আবার শট মারেন জিয়েলিনস্কি। এ বার গোললাইন সেভ করে উপমোকানো। ফিরতে বলে কামিনস্কি আরও একটি শট মারেন। বল গোলে ঢোকার আগে বার করে দেন ভারান।

প্রথমার্ধের বিরতির আগেই অবশ্য এগিয়ে যায় ফ্রান্স। বক্সের মধ্যে জিহুকে বল দেন এমবাপে। বাঁ পায়ের শটে শেজনিকে পরাস্ত করে গোল করেন জিহু। এ বারের বিশ্বকাপে এটি তার তৃতীয় গোল। ১ গোলে এগিয়ে বিরতিতে যায় ফ্রান্স।

দ্বিতীয়ার্ধেও আক্রমণাত্মক ফুটবল শুরু করে ফ্রান্স। ৪৮ মিনিটের মাথায় গ্রিজম্যানের শট আটকান শেজনি। পোল্যান্ডও গোল করার মরিয়া চেষ্টা করছিল। তাই প্রতি আক্রমণ থেকে অনেকটা জায়গা পেয়ে যাচ্ছিল ফ্রান্স। ৭৪ মিনিটে দলের দ্বিতীয় গোল করেন এমবাপে। জিহু বল বাড়ান ডান প্রান্তে থাকা দেম্বেলেকে। অরক্ষিত জায়গায় থাকা এমবাপেকে বল দেন তিনি। নিজের সময় নিয়ে ডান পায়ের জোরালো শটে শেজনিকে পরাস্ত করেন এমবাপে।

খেলার অতিরিক্ত সময়ে আরও একটি গোল করেন এমবাপে। এ বার থুরামের কাছ থেকে পাস পেয়ে বলের নিয়ন্ত্রণ রেখে বক্সে ঢোকেন এমবাপে। তার পরে ডান পায়ের বাঁক খাওয়ানো শটে বল জালে জড়িয়ে দেন তিনি। এ বারের বিশ্বকাপের ৫টি গোল হয়ে গেল এমবাপের। সোনার বুটের দৌড়ে সবার আগে তিনি।

খেলা শেষ হওয়ার আগে অবশ্য পেনাল্টি থেকে একটি গোল শোধ করেন লেয়নডস্কি। ভার প্রযুক্তি ব্যবহার করে পেনাল্টি দেন রেফারি। লেয়নডস্কির প্রথম শট বাঁচিয়ে দেন লরিস। কিন্তু শট নেওয়ার আগে তিনি নিজের জায়গা ছেড়ে এগিয়ে যাওয়ায় দ্বিতীয় বার পেনাল্টি নিতে বলেন রেফারি। আর তাতেই গোল।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2022
Developed By : JM IT SOLUTION